২০২৪ সালের রমজান আবার কবে শুরু হবে সকল মুসলমানদের মনে এই প্রশ্নটি থাকা অত্যন্ত জরুরী কারণ রমজান প্রত্যেক মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। এ মাসে বেশি বেশি করে আল্লাহর জন্য ইবাদত করতে হয় এবং আল্লাহ আমাদেরকে মাফ করে দেন। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা ২০২৪ রমজানের সময়সূচী ও রমজানের বিভিন্ন বিষয় সম্বন্ধে ধারণা লাভ করতে পারব।
আরো পড়ুন : ঈদুল ফিতর ২০২৪ কত তারিখ
২০২৪ রমজান শুরুর তারিখ
রোজা কবে থেকে শুরু হবে তা চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে। তাই ২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ শুরু হবে সে সম্পর্কে একটি সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করা হয়েছে। সম্ভাব্য তারিখটি হলো ১২ই বা ১৩ই মার্চ ২০২৪।
২০২৪ রমজানে ইফতার ও সেহেরির সময় সূচি
রমজান | তারিখ | দিন | ইফতারের সময় | সেহেরির শেষ সময় |
১ | ১২ মার্চ | মঙ্গলবার | ৬.১০ | ৪.৫১ |
২ | ১৩ মার্চ | বুধবার | ৬.১০ | ৪.৫০ |
৩ | ১৪ মার্চ | বৃহস্পতিবার | ৬.১০ | ৪.৪৯ |
৪ | ১৫ মার্চ | শুক্রবার | ৬.১১ | ৪.৪৮ |
৫ | ১৬ মার্চ | শনিবার | ৬.১১ | ৪.৪৭ |
৬ | ১৭ মার্চ | রবিবার | ৬.১১ | ৪.৪৬ |
৭ | ১৮ মার্চ | সোমবার | ৬.১২ | ৪.৪৫ |
৮ | ১৯ মার্চ | মঙ্গলবার | ৬.১২ | ৪.৪৪ |
৯ | ২০ মার্চ | বুধবার | ৬.১২ | ৪.৪৩ |
১০ | ২১ মার্চ | বৃহস্পতিবার | ৬.১৩ | ৪.৪২ |
১১ | ২২ মার্চ | শুক্রবার | ৬.১৩ | ৪.৪১ |
১২ | ২৩ মার্চ | শনিবার | ৬.১৪ | ৪.৪০ |
১৩ | ২৪ মার্চ | রবিবার | ৬.১৪ | ৪.৩৯ |
১৪ | ২৫ মার্চ | সোমবার | ৬.১৪ | ৪.৩৮ |
১৫ | ২৬ মার্চ | মঙ্গলবার | ৬.১৫ | ৪.৩৭ |
১৬ | ২৭ মার্চ | বুধবার | ৬.১৫ | ৪.৩৬ |
১৭ | ২৮ মার্চ | বৃহস্পতিবার | ৬.১৬ | ৪.৩৫ |
১৮ | ২৯ মার্চ | শুক্রবার | ৬.১৬ | ৪.৩৪ |
১৯ | ৩০ মার্চ | শনিবার | ৬.১৭ | ৪.৩৩ |
২০ | ৩১ মার্চ | রবিবার | ৬.১৭ | ৪.৩২ |
২১ | ০১ এপ্রিল | সোমবার | ৬.১৮ | ৪.৩১ |
২২ | ০২ এপ্রিল | মঙ্গলবার | ৬.১৮ | ৪.৩০ |
২৩ | ০৩ এপ্রিল | বুধবার | ৬.১৯ | ৪.২৯ |
২৪ | ০৪ এপ্রিল | বৃহস্পতিবার | ৬.১৯ | ৪.২৮ |
২৫ | ০৫এপ্রিল | শুক্রবার | ৬.২০ | ৪.২৭ |
২৬ | ০৬ এপ্রিল | শনিবার | ৬.২০ | ৪.২৬ |
২৭ | ০৭এপ্রিল | রবিবার | ৬.২১ | ৪.২৫ |
২৮ | ০৮ এপ্রিল | সোমবার | ৬.২১ | ৪.২৪ |
২৯ | ০৯ এপ্রিল | মঙ্গলবার | ৬.২২ | ৪.২৩ |
৩০ | ১০ এপ্রিল | বুধবার | ৬.২২ | ৪.২২ |
ঢাকার সময়ের সাথে যেসব জেলার সময় বাড়বে
জেলার নাম | সেহেরি | জেলার নাম | ইফতার |
মাদারীপুর | ১ মি. | মানিকগঞ্জ, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, পঞ্চগড়, নীলফামারী, ভোলা | ১ মি. |
মানিকগঞ্জ, ময়মনসিংহ, গোপালগঞ্জ ,বাগেরহাট, ফরিদপুর | ২ মি. | শরীয়তপুর, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, জয়পুরহাট, ফরিদপুর, মাদারীপুর ,বরিশাল | ২ মি. |
শেরপুর, খুলনা, টাঙ্গাইল, নড়াইল | ৩ মি. | নওগাঁ, ঝালকাঠি, গোপালগঞ্জ | ৩ মি. |
সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, মাগুরা | ৪ মি. | নাটোর, পাবনা, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী, মাগুরা, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, নড়াইল, বাগেরহাট | ৪ মি. |
পাবনা, ঝিনাইদা, যশোর, সাতক্ষীরা, রাজবাড়ী | ৫ মি. | রাজশাহী, ঝিনাইদহ, যশোর, খুলনা | ৫ মি. |
চুয়াডাঙ্গা, গাইবান্ধা, কুষ্টিয়া, বগুড়া | ৬ মি | চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা | ৬ মি |
নাটোর, মেহেরপুর, কুড়িগ্রাম | ৭ মি. | সাতক্ষীরা, মেহেরপুর | ৭ মি. |
রাজশাহী, নওগাঁ, রংপুর, জয়পুরহাট, লালমনিরহাট | ৮ মি | ||
নীলফামারী, দিনাজপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ | ১০ মি | ||
পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও | ১২ মি |
ঢাকার সময়ের সাথে যেসব জেলার সময় কমবে
জেলার নাম | সেহরি | জেলার নাম | ইফতার |
শরীয়তপুর, নর্সিংদি, বরিশাল, পটুয়াখালী, সুনামগঞ্জ | ১ মি. | নোয়াখালী, শেরপুর, জামালপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নর্সিংদি, গাইবান্ধা, কক্সবাজার | ১ মি. |
চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী | ২ মি. | চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী | ২ মি. |
কুমিল্লা, মৌলভীবাজার, ভোলা,হবিগঞ্জ | ৩ মি. | ময়মনসিংহ, বি-বাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ | ৩ মি. |
ফেনী, সিলেট | ৪ মি. | রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ | ৪ মি. |
খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম | ৭ মি. | খাগড়াছড়ি | ৫ মি. |
রাঙ্গামাটি | ৮ মি. | সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার | ৬ মি. |
বান্দরবান, কক্সবাজার | ১০ মি. | সিলেট | ৭ মি. |
রমজান মাসে রোজার গুরুত্ব
তাকওয়া অর্জন: রোজার মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে এবং তাকওয়া অর্জন করতে পারে। তাকওয়া হলো আল্লাহর ভয় এবং তাঁর নির্দেশাবলী মেনে চলা। রোজা পালনের মাধ্যমে বান্দা পানাহার, যৌনমিলনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ থেকে বিরত থাকে। এতে বান্দার অন্তর পরিশুদ্ধ হয় এবং সে আল্লাহর ভয়ের অনুভূতি লাভ করে।
গুনাহ থেকে মুক্তি: রোজা গুনাহ থেকে মুক্তির অন্যতম মাধ্যম। রোজা পালনের মাধ্যমে বান্দা তার অতীতের গুনাহ থেকে ক্ষমা লাভ করতে পারে। হাদিসে এসেছে, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও সওয়াবের আশায় রমজান মাসের রোজা রাখবে, তার অতীতের সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।” (বুখারি ও মুসলিম)
সামাজিক ঐক্য ও সংহতি বৃদ্ধি: রোজা পালনের মাধ্যমে মুসলমানদের মধ্যে সামাজিক ঐক্য ও সংহতি বৃদ্ধি পায়। রোজা পালনকালে মুসলমানরা একই সময়ে পানাহার থেকে বিরত থাকে। এতে তাদের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্প্রীতির বন্ধন দৃঢ় হয়।
অন্তরের পরিশুদ্ধি: রোজা পালনের মাধ্যমে বান্দার অন্তর পরিশুদ্ধ হয়। রোজা পালনের মাধ্যমে বান্দা তার পাপ-পঙ্কিলতা থেকে মুক্ত হয়ে পরিশুদ্ধ জীবনযাপন করতে পারে।
আত্মিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি: রোজা পালনের মাধ্যমে বান্দার আত্মিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। রোজা পালনের মাধ্যমে বান্দা ধৈর্য, সংযম, শৃঙ্খলাবোধ ইত্যাদি গুণাবলী অর্জন করে।
রোজা রাখার নিয়ত
রোজা রাখার জন্য সাহরির পর অন্তরের দৃঢ় সংকল্প করাই নিয়ত।
ইফতারের দোয়া
ইফতারের সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দোয়া পড়ে ইফতার করা
اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْتُ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।
রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ
রোজা পবিত্র রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। তাই রোজা রাখার পর সতর্ক থাকতে হয় যেন এমন কিছু না হয়, যেটার কারণে রোজা ভেঙে যায়। প্রথমত ও সাধারণত তিনটি কারণে রোজা ভেঙে যায়। সেগুলো হলো- খাওয়া, পান করা ও স্ত্রী-সম্পর্ক। তবে এগুলো ছাড়াও কিছু কারণে রোজা ভেঙে যায়। যেগুলো জেনে রাখা প্রত্যেক রোজাদারের জন্য জরুরি। সংক্ষেপে সেসব কারণ হলো—
১. ভুলে খাওয়া বা পান করার পর রোজা ভেঙে গেছে মনে করে আবার ইচ্ছাকৃতভাবে খাওয়া বা পান করা। (ফাতওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৭৫)
২. বিড়ি-সিগারেট বা হুঁকা সেবন করা। (জাওয়াহিরুল ফিকাহ, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ৩৭৮)
৩. কাঁচা চাল, আটার খামির বা একত্রে অনেক লবণ খাওয়া। (ফাতওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ১৯৯)
৪. এমন কোনো বস্তু খাওয়া, যা সাধরণত খাওয়া হয় না। যেমন- কাঠ, লোহা, কাগজ, পাথর, মাটি, কয়লা ইত্যাদি। (ফাতওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০২; জাওয়াহিরুল ফিকাহ, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ৩৭৮)
৫. পাথর, কাদামাটি, কঙ্কর, তুলা-সুতা, তৃণলতা, খড়কুটো ও কাগজ গিলে ফেলা। (ফাতাওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০৩)
৬. নিজের থুতু হাতে নিয়ে গিলে ফেললে। (ফাতাওয়া আল-হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০২)
৭. ভুলে স্ত্রী সম্ভোগের পর রোজা ভেঙে গেছে মনে করে— আবার স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস সম্পর্ক করা। (ফাতওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৭৫)
৮. কানে বা নাকের ছিদ্র দিয়ে তরল ওষুধ দেওয়া। (ইমদাদুল ফাতাওয়া, খণ্ড : ০২, পৃষ্ঠা : ১২৭)
৯. দাঁত দিয়ে রক্ত বের হলে যদি তা থুতুর চেয়ে পরিমাণে বেশি হয় এবং কণ্ঠনালিতে চলে যায়। (ফাতাওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৬৭)
১০. মুখে পান দিয়ে ঘুমিয়ে যাওয়া এবং এ অবস্থায় সুবহে সাদিক করা। (ইমদাদুল ফাতাওয়া, খণ্ড : ০২, পৃষ্ঠা : ১৭২)
১১. হস্তমৈথুন করা। (ফাতাওয়া দারুল উলুম দেওবন্দ, খণ্ড : ০৬, পৃষ্ঠা : ৪১৭)
১২. রোজা স্মরণ থাকা অবস্থায় কুলি কিংবা নাকে পানি দেওয়ার সময় কণ্ঠনালিতে পানি চলে যাওয়া। (আহসানুল ফাতাওয়া, খণ্ড : ০৪, পৃষ্ঠা : ৪২৯)
১৩. কাউকে জোর-জবদস্তি করে পানাহার করানো। (ফাতাওয়া হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০২)
১৪. রাত মনে করে সুবহে সাদিকের পর সাহরি খাওয়া। (জাওয়াহিরুল ফিকাহ, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ৩৭৮)
১৫. ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা বা বমি আসার পর তা গিলে ফেলা। (ফাতহুল কাদির, খণ্ড : ০২, পৃষ্ঠা : ৩৩৭)
১৬. সূর্যাস্ত হয়ে গেছে মনে করে ভুলে দিনে ইফতার করা। (বুখারি, হাদিস : ১৯৫৯)
১৭. যদি কেউ রাত ধারণা করে স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হয়ে যায়, অতঃপর সুবহে সাদিকের কথা জানতে পেরে তৎক্ষণাৎ সহবাস থেকে বিরত হয়ে যায়। (ফাতওয়া শামি, খণ্ড : ০৩, পৃষ্ঠা : ৩৭৪)
১৮. বৃষ্টি বা বরফের টুকরো খাদ্যানালির ভেতরে চলে গেলে রোজা ভেঙে যায়। (ফাতাওয়া হিন্দিয়্যা, খণ্ড : ০১, পৃষ্ঠা : ২০৩)
রোজা সম্পর্কে কিছু হাদিস
১) হযরত আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সো:) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও পর্যালোচনাসহ রমজান মাসের সিয়াম পালন করবে, তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী গুণাহ মাফ করে দেওয়া হবে। (সহীহ বুখারী: ৩৮, সহীহ মুসলিম: ৭৬০)
২) হযরত সাহল বিন সা’দ (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সো:) ইরশাদ করেছেন, জান্নাতের একটি দরজা আছে, একে রাইয়ান বলা হয়,। এই দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন একমাত্র সিয়াম পালনকারী ব্যক্তিই জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের ছাড়া অন্য কেউ এই পথে প্রবেশ করবে না। সেদিন এই বলে আহ্বান করা হবে- সিয়াম পালনকারীগণ কোথায়? তারা যেন এই পথে প্রবেশ করে। এভাবে সকল সিয়াম পালনকারী ভেতরে প্রবেশ করার পর দরজাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। অত:পর এ পথে আর কেউ প্রবেশ করেবে না। (সহীহ বুখারী: ১৮৯৬, সহীহ মুসলিম: ১১৫২)
৩) হযরত আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সো:) ইরশাদ করেছেন, সিয়াম ঢালস্বরূপ। তোমাদের কেউ কোনোদিন সিয়াম পালন করলে তার মুখ থেকে যেন অশ্লীল কথা বের না হয়। কেউ যদি তাকে গালমন্দ করে অথবা ঝগড়ায় প্ররোচিত করতে চায় সে যেন বলে, আমি সিয়াম পালনকারী। (সহীহ বুখারী: ১৮৯৪, সহীহ মুসলিম: ১১৫১)
উপসংহার
রমজান মাস মুসলমানদের জীবনে খুবই ফজিলত পূর্ণ একটি মাস। এই মাস গুনাহ মাফের মাস। আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা রমজানের তারিখ, ইফতার ও সেহেরির সময় সমন্ধে জানতে পেরেছেন।